|
কুড়িখাই মাজার |
|
কুড়িখাই মাজার পুকুর |
আউলিয়া হজরত সামাদুদ্দীন (রাঃ), এনার মৃত্যু বার্ষিকি কে কেন্দ্র করে প্রত্যেক বছর কুড়িখাই মাজার কে ঘিরে মেলার আয়োজিত হয়। এই মেলা প্রত্যেক বাংলা বছরের শেষ সোমবারের আগের সোমবার থেকে শুরু হয়। ওই দিন মেলার শুরু উপলক্ষে
খিচুড়ির আয়োজন করা হয়। ওই দিনের এই কার্যক্রমকে গ্রামের ভাষায় "ডেক বসানো" বলা হয়ে থাকে এবং শুক্রবারের মধ্যে মেলা পুরোপুরি জমে যায়। পরবর্তী সোমবার (মাঘ মাসের শেষ সোমবার ) এর রাতকে বলা হয় ফকিরি মেলা। ওই দিন সারা রাতব্যাপী চলে ফকিরি গানের আসর। ওই রাতে মেলায় পাওয়া যায় নানা ধরনের নানান সাইজের মাছ।
পরবর্তী পর সপ্তাহ জোরে চলে মেলা। আর শেষ দুই দিন মানে হচ্ছে বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার কে বলা হয় বৌ মেলা।
|
মেলার শুরুর দিনের খিচুড়ি |
|
কুড়িখাই মেলা |
মাজারের সামনের দিক থেকে শুরু করে পুকুর পার পর্যন্ত থাকে মোমবাতির দোকান। মাজার মাঠে থাকে বাচ্চাদেড় খেলনা ও মেয়েদের করমেটিক্সের দোকান। তেতুল গাছের নিচে অর্থ্যাৎ ফকিরদের আস্তানা বলা হয় যে অংশটাকে তার পিছনে তাকে জিলাপি অনন্যন্ন মিষ্টির দোকান। মিষ্টির দোকান গুলোর থেকে বের হলেই পর্বে খাবারের হোটেল। আর মিষ্টির দোকান গুলোর পিছনে থাকে নাগরদোলা, সার্কাস, মোটরবাইক খেলা ইত্যাদি।
এই মেলার মাছ বিক্রি জায়গার ঠিক পিছনে অর্থাৎ প্প্রাথমিক বিদ্যালয় এর ঠিক সামনে বসা কাটের তৈরী আসবাবপর্তের মেলা।
No comments